Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

দেশীয় আবহাওয়া উপযোগী মাংস উৎপাদনকারী মুরগির জাত

ড. নাথুরাম সরকার১ ড. মোঃ রাকিবুল হাসান২
সুস্থ-সবল, মেধাবি জাতি গঠনে প্রাণিজ আমিষের কোন বিকল্প নেই। সাম্প্রতিক সময়ে দেশের মানুষের জীবনমান উন্নত হওয়ায় ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাসেরও পরিবর্তন হয়েছে। তাই, প্রাণিজ আমিষের চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে দেশে মোট মাংসের চাহিদার শতকরা ৪০-৪৫ শতাংশ আসে পোলট্রি থেকে। প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণে সরকারের   ভিশন-২০২১ বাস্তবায়নের জন্য দৈনিক ৩৫-৪০ হাজার মেট্রিক টন মুরগির মাংস উৎপাদন করা প্রয়োজন। বর্তমানে মুরগির মাংসের অর্ধেকের বেশি আসে বাণিজ্যিক ব্রয়লার থেকে যার পুরোটাই আমদানি নির্ভর। কিন্তু বৈশ্বিক আবহাওয়া ও জলবায়ুর ক্রমাগত পরিবর্তনের প্রত্যক্ষ প্রভাব পোলট্রি শিল্পের উপর দৃশ্যমান। ফলে, জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় দেশি আবহাওয়া উপযোগী অধিক মাংস উৎপাদনকারী মুরগির জাত উদ্ভাবন করা জরুরি। সেই বিবেচনায়, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের পোলট্রি উৎপাদন গবেষণা বিভাগের বিজ্ঞানীবৃন্দ দেশীয় আবহাওয়া উপযোগী জার্মপ্লাজম ব্যবহার করে ধারাবাহিক সিলেকশন ও ব্রিডিংয়ের মাধ্যমে সম্প্রতি একটি অধিক মাংস উৎপাদনকারী মুরগির জাত উদ্ভাবন করেছে। দেশীয় পরিবর্তনশীল আবহাওয়া উপযোগী মুরগির এই জাতটির নামকরণ করা হয়েছে “মাল্টি কালার টেবিল চিকেন (এমসিটিসি)”।

 

মুরগির বৈশিষ্ট্য
উদ্ভাবিত মাংসল জাতের এ মুরগিগুলো একদিন বয়সে হালকা হলুদ থেকে হলুদাভ, কালো বা ধূসর রঙের পালক দেখা যায় যা পরবর্তীতে দেশি মুরগির মতো মিশ্র রংয়ের (
Multi- colors) হয়ে থাকে। তবে, গাঢ় বাদামি, সোনালী, সাদা-কালো, সাদা-কালোর মিশ্রণ পালকবিশিষ্ট মুরগির উপস্থিতি লক্ষণীয়। এগুলোর ঝুঁটির রং গাঢ় লাল এবং একক (Single comb) ধরনের। চামড়ার রং সাদাটে (Off white) এবং গলার পালক স্বাভাবিকভাবে বিন্যস্ত। নতুন এ জাতের মুরগিগুলোর পায়ের নলার রং হালকা হলুদ বা কালো রংয়ের হয়ে থাকে।
 

ঘরের আকার
এমসিটিসি জাতের ১০০০টি মুরগি পালনের জন্য পর্যাপ্ত বায়ু চলাচল করতে পারে এমন জায়গায় উত্তর-দক্ষিণমুখী করে ৫০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ২০ ফুট প্রস্থের দোচালা ঘর নির্মাণ করতে হবে। ঘরের দরজা সংলগ্ন কিছু অংশ আলাদাভাবে বেষ্টনী দিয়ে খাবার, জীবাণুনাশকসহ অন্যান্য উপকরণ রাখার জন্য ব্যবহার করতে হবে। মেঝে থেকে ১০ফুট উচ্চতার ঘরের চালা ৩-৪ ফুট বাড়তি রাখতে হবে যেন বৃষ্টির পানির ঝাঁপটা না লাগে। ব্যবস্থাপনার সুবিধার্থে ঘরের পর্দা দুই অংশে ভাগ করতে হবে; উপরের অংশটি প্রাথমিক বায়ু চলাচলের জন্য ব্যবহার করতে হবে, ঠাÐার সময় মুরগিকে সরাসরি বাতাসের হাত থেকে রক্ষা করতে নিচের অংশের অন্য পর্দাটি আবহাওয়া ও তাপমাত্রাভেদে উঠানামা করতে হবে।

 

খামার ব্যবস্থাপনা
এমসিটিসি জাতের মুরগি পালনে জায়গার পরিমাণ, ব্রæডিং তাপমাত্রা, আলো ও বায়ু ব্যবস্থাপনা অনান্য মুরগির মতোই। মুরগির ঘরে বিশুদ্ধ বাতাস সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। পারিপার্শ্বিক পরিবেশ ও ব্যবস্থাপনা ত্রæটির কারণে ঘরের ভেতর আপেক্ষিক আর্দ্রতা ও দূষিত বাতাসের পরিমাণ বেড়ে গেলে বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। তাই, এমসিটিসি মুরগির জন্য ঘরের ভেতরে সর্বদা পর্যাপ্ত অক্সিজেন (>১৯.৬০%), ন্যূনতম কার্বন-ডাই অক্সাইড (<৩০০০ পিপিএম), কার্বন-মনো অক্সাইড (<১০ পিপিএম), অ্যামোনিয়া (<১০  পিপিএম) এবং দূষিত পদার্থ (<৩.৪ মিলিগ্রাম/ঘনমিটার) নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। এ ছাড়াও ঘরের ভেতরের আপেক্ষিক আর্দ্রতা ৪৫-৬৫% এর মধ্যে রাখতে হবে।

 

খাদ্য ব্যবস্থাপনা
সাধারণত, মুরগি পালনে মোট ব্যয়ের শতকরা ৬০-৭০ ভাগই খরচ হয় খাদ্য বাবদ। তাই খাদ্য অপচয় রোধে যথাসম্ভব সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নিতে হবে। বাচ্চা উঠানোর কয়েক ঘণ্টা পর্যন্ত লিটারের উপর পেপার বিছিয়ে খাদ্য ছিটিয়ে দিতে হবে। ৩-৪ সপ্তাহ বয়স পর্যন্ত চিক ফিডারের এক-তৃতীয়াংশ পূর্ণ করে দিনে ৩-৪ বার খাবার দিতে হবে। পরবর্তী সময়ে বড় খাবার পাত্রে দিনে ৩-৪ খাবার দেওয়া যেতে পারে। খাবার পাত্রের সংখ্যা, উচ্চতা অবশ্যই মুরগির সংখ্যা ও বয়সের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। এমসিটিসি মুরগি থেকে সর্বোত্তম ফলাফল পেতে সারণি-১ ও সারণি-২ মোতাবেক খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে।

 

পুষ্টি উপাদান এমসিটিসি স্টার্টার
(১-২১ দিন পর্যন্ত)
এমসিটিসি গ্রোয়ার
(২২-৩৫ দিন পর্যন্ত)
এমসিটিসি ফিনিসার
(৩৬ দিন-বিক্রয় পর্যন্ত)
খাদ্যের আর্দ্রতা,% (সর্বোচ্চ) ১১ ১১ ১১
ক্রুড প্রোটিন,% (সর্বনিম্ন) ২২ ২১ ১৯
বিপাকীয় শক্তি, কিলোক্যালরি/কেজি (সর্বনিম্ন) ৩০৫০ ৩১০০ ৩২০০
ক্রুড ফাইবার,% (সর্বোচ্চ) ৩.৫ ৩.৫
চর্বি,% (সর্বনিম্ন) ৪-৫ ৫-৬ ৬-৮
ক্যালসিয়াম,% (সর্বনিম্ন) ১.০৫ ০.৯৫
ফসফরাস,% (সর্বনিম্নœ) ০.৫০ ০.৪৬ ০.৪৩
লাইসিন,% (সর্বনিম্ন) ১.২৫ ১.২০ ১.০৭
মিথিওনিন,% (সর্বনিম্ন) ০.৫০ ০.৪৬ ০.৪৩
ভিটামিন, মিনারেল সর্বোৎকৃষ্ট পরিমাণ সর্বোৎকৃষ্ট পরিমাণ সর্বোৎকৃষ্ট পরিমাণ

 

উৎপাদন দক্ষতা
গবেষণা খামার ও মাঠ পর্যায়ের প্রাপ্ত ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায় যে, আট সপ্তাহে এমসিটিসি মুরগির গড় দৈহিক ওজন ৯০০-১০০০ গ্রাম, মোট খাদ্য গ্রহণ ২২০০-২৪০০ গ্রাম/মুরগি ও গড় খাদ্য রূপান্তর হার ২.২০-২.৪০ এবং গড় মৃত্যুহার ১-১.৫%। এ জাতের ১০০০টি মুরগি পালনের জন্য  উত্তর-দক্ষিণমুখী করে ৫০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ২০ ফুট প্রস্থের দোচালা ঘর নির্মাণ করতে হবে। এমসিটিসি জাতের মুরগিগুলো মাংসের স্বাদ ও পালকের রং দেশি মুরগির ন্যায় মিশ্র বর্ণের হওয়ায় খামারিগণ এর বাজারমূল্যও বাজারে প্রচলিত সোনালী বা অন্যান্য ককরেল মুরগির তুলনায় বেশি পাচ্ছেন।

 

বয়স (সপ্তাহ)
 
গড় সাপ্তাহিক ওজন (গ্রাম/ মুরগি)

মোট খাদ্যগ্রহণ
(গ্রাম/ মুরগি/সপ্তাহ)

 

দৈনিক পানির গ্রহণের পরিমাণ

(মিলি/মুরগি/দিন)


খাদ্য রূপান্তর হার
৮০-৮৫ ৫০-৭০ ২০-২৫ ১.৩২-১.৩৫
১৩৫-১৫৫ ৯৫-১১০ ৩৫-৪৫ ১.৬৭-১.৭৫
২৪৬-২৬৫ ২০০-২২০ ৬৫-৭৫
 
১.৮০-২.০০
৩৬২-৩৮২ ২৫৫-২৭০ ৭৫-৯৫
 
২.২-২.৩০
৪৯৫-৫১৫ ৩২৫-৩৪০ ৯৫-১২০ ২.৪-২.৫৫
৬৩৫-৬৫২ ৩৮৫-৪০০ ১২০-১৪৫ ২.৭৫-২.৮২
৭৮০-৮১৫ ৪০১-৪৭৫ ১২৫-১৫০ ২.৭৬-২.৯১
৯৭৫-১০০০ ৫৪৫-৫৫০ ১৪০-১৭৫ ২.৭৯-২.৯৭
০-৮ সপ্তাহ ৯৭৫ গ্রাম-১.০ কেজি ২.২০-২.৪০ কেজি   ২.২২-২.৩৫

টিকাদান কর্মসূচি
এমসিটিসি জাতের মুরগিগুলোর মৃত্যুর হার খুবই কম। বিএলআরআই পরিচালিত বিভিন্ন গবেষণায় সর্বোচ্চ ১.৫% মৃত্যুহার পাওয়া গেছে। এই জাতের মুরগিগুলো অধিক রোগ প্রতিরোধক্ষম এবং দেশীয় আবহাওয়া উপযোগী হওয়ায় সঠিক বায়োসিকিউরিটি বা জীব-নিরাপত্তা এবং প্রতিপালন ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে পারলে রোগবালাই হয় না বললেই চলে। রোগ বালাই হতে নিরাপত্তার লক্ষ্যে বয়সভেদে রানীক্ষেত ও গামবুরো রোগের টিকা প্রদান করতে হবে। এমটিসি মুরগির টিকাদান কর্মসূচি সারণি-৩ দ্রষ্টব্য।

 

বয়স (দিন) টিকার নাম যে রোগের জন্য মাত্রা
 
প্রয়োগ-স্থান
৫-৬ আইবি ও রানীক্ষেতের জীবন্ত টিকা [IB+ND(Live)] আইবি ও রানীক্ষেত ১ ফোঁটা
 
চোখে
৯-১২ গামবুরো রোগের জীবন্ত টিকা [IBD (live)] গামবুরো ১ ফোঁটা চোখে
১৬-১৮ গামবুরো রোগের জীবন্ত টিকা [গামবুরো রোগের জীবন্ত টিকা [IBD (live))] গামবুরো
 
১ ফোঁটা চোখে/ খাবার পানিতে
২১-২৩ আইবি ও রানীক্ষেতের জীবন্ত টিকা [IB+ND(Live))] আইবি ও রানীক্ষেত ১ ফোঁটা চোখে/ খাবার পানিতে
৩২-৩৫ ফাউল পক্স জীবন্ত টিকা [AE+Pox (Live))] ফাউল পক্স
 
প্রদত্ত কাঁটা একবার ডুবিয়ে পালকের নিচে  
৪০-৪২ রানীক্ষেতের জীবন্ত টিকা [[ND (live] রানীক্ষেত ১ ফোঁটা খাবার পানিতে

আর্থসামাজিক প্রভাব/আয় ও ব্যয়ের হিসাব
বিএলআরআই-এ পরিচালিত গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে যে, আট সপ্তাহ পর্যন্ত ১০০০ টি এমসিটিসি জাতের মুরগি এক ব্যাচ লালন-পালন করে বাজার মূল্যভেদে প্রায় ৪৫-৬০ হাজার টাকা তথা বছরে অন্তত ৪টি ব্যাচ পালন করলে ১ লক্ষ ৮০ হাজার থেকে ২ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব। এ ছাড়াও, এমসিটিসি জাতের মুরগিগুলো মাংসের স্বাদ ও পালকের রং দেশি মুরগির ন্যায় মিশ্র বর্ণের হওয়ায় খামারিগণ বাজারমূল্যও প্রচলিত সোনালী বা অন্যান্য ককরেল মুরগির তুলনায় বেশি পাবেন।

 

পরিবেশের উপর প্রভাব
বৈশ্বিক তাপমাত্রা ক্রমাগত বৃদ্ধির কারণে বিশ্বের ঝুঁকিপূর্ণ দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান তালিকার প্রথম দিকে। প্রতিনিয়ত পরিবেশ বিপর্যয়ের প্রভাব কমবেশি সব খাতের উপরই দৃশ্যমান। অন্যান্য প্রাণিকুলের তুলনায় পোল্ট্রি প্রজাতি পরিবেশের প্রতি অত্যন্ত সংবেদনশীল। অন্যদিকে, দেশের ব্রয়লার-লেয়ারের সব জাতই বিদেশ থেকে আমদানিকৃত হওয়ায় জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে সাথে সেগুলোর কাক্সিক্ষত উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। সেই দিক বিবেচনায় বিএলআরআই উদ্ভাবিত মাস উৎপাদনকারী জাতটি (এমসিটিসি) পরিবর্তনশীল আবহাওয়া উপযোগী এবং উৎপাদনের উপর কোনো ক্ষতিকর প্রভাব নেই। তাছাড়া খামারের বিষ্ঠা দিয়ে বায়োগ্যাস করা যেতে পারে এবং বায়োগ্যাসের উপজাত জৈব সার হিসেবে বিভিন্ন ফসল, খাদ্যশস্য ও ঘাস উৎপাদনে ব্যবহার করা যেতে পারে। ফলে, খামারিগণ অধিক লাভবান হবেন।

 

এমসিটিসি মুরগির বাণিজ্যিক উৎপাদন
বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএলআরআই) কর্তৃক উদ্ভাবিত মাল্টি কালার টেবিল চিকেন (এমসিটিসি) বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন ও সম্প্রসারণের লক্ষ্যে আফতাব বহুমুখী ফার্মস লিমিটেড কোম্পানির সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। ইতোমধ্যে আফতাব বহুমুখী ফার্মস লিমিটেড কোম্পানির সহিত যৌথ গবেষণা চলমান রয়েছে। প্যারেন্ট লাইনের ডিম উৎপাদন, ডিমের আকার, অভিযোজন ক্ষমতা, রোগবালাইসহ সামগ্রিক বিষয় বিএলআরআই এর গাইড লাইন ও কারিগরি পরামর্শে পরিচালিত হচ্ছে। বর্তমানে এমসিটিসি বাচ্চা উৎপাদন শুরু হয়েছে এবং খামারি পর্যায়ে সম্প্রসারিত হচ্ছে। সফলভাবে খামারি পর্যায়ে সম্প্রসারণ করলে মুরগির বাচ্চা ও মাংসের বাজারমূল্যের উত্থান পতন নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে। এছাড়া দুর্যোগ ও মহামারীতে বিদেশী জাত আমদানির পরিবর্তে দেশের উদ্ভাবিত জাত মাংসের চাহিদা পূরণে অগ্রণী ভ‚মিকা রাখতে পারে।


নতুন উদ্ভাবিত মাংসল জাতের মুরগি খামারি পর্যায়ে সম্প্রসারণ সঠিকভাবে করতে পারলে একদিকে স্বল্পমূল্যে প্রান্তিক খামারিগণ অধিক মাংস উৎপাদনকারী জাতের বাচ্চা পাবেন, অন্যদিকে আমদানি নির্ভরশীলতা অনেকাংশেই হ্রাস পাবে। এ প্রযুক্তিটি দেশের সাধারণ মানুষের প্রয়োজনীয় প্রাণিজ আমিষসহ অন্যান্য পুষ্টির চাহিদা পূরণে এবং ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত আত্মনির্ভরশীল দেশ গড়ায় যথেষ্ট ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা যায়।

১মহাপরিচালক, ২ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কমকর্তা,পোলট্রি উৎপাদন গবেষণা বিভাগ, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট, সাভার, ঢাকা-১৩৪১, মোবাইলঃ ০১৭১২৫১১১৮৩, ই-মেইলঃ mdrakibulhassan@gmail.com, 


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon